এক নজরে আন্টার্কটিকা//Antartica // Shorts Note

Published On:

প্রিয় ছাত্রছাত্রী। 

আজ এক নজরে আন্টার্কটিকা মহাদেশ নিয়ে সংক্ষিপ্ত  আলোচনা করা হলো। প্রায় সমস্ত রকমের  প্রশ্নউত্তর  রয়েছে এখানে। আশাকরছি তোমাদের ভালো লাগবে এবং ভালো লাগলে অবশ্যই  Share করো।

❑ আন্টার্কটিকা মহাদেশের অবস্থান ———-কুমেরুবৃত্ত 

❑আন্টার্কটিকার গড় তাপমাত্রা — — 60°C থেকে — 80° C 

❑আন্টার্কটিকার আবহাওয়া —– শীতল এবং শুষ্ক 

❑আন্টার্কটিকার বৃষ্টিপাত—4 মিলিমিটাররের কম ( বছরে) 

❑আন্টার্কটিকা মহাদেশের অপর নাম——- 

                ❍শ্বেত মহাদেশ 

                ❍গতিশীল মহাদেশ( শীতকালে) 

                ❍বিজ্ঞানের জন্য সমর্পিত মহাদেশ 

❑আন্টার্কটিকার লোকসংখ্যা শুণ্য (0) তবে গ্রীষ্মকালীন লোকসংখ্যা—–5000 জন। শীতকালীন লোকসংখ্যা —–1000 জন। 

❑আন্টার্কটিকার উচ্চতম শৃঙ্গ—মাউন্ট উইনসেন 

❑আন্টার্কটিকার সক্রিয় আগ্নেয়গিরি —–এরবুস (এটি পৃথিবীর সবথেকে দক্ষিনতম) 

 ❑আন্টার্কটিকার পর্বতশ্রেণি—– ট্রান্স আন্টারটিকা মাউন্টেন(পশ্চিমদিক ছোটো এবং পূর্বদিক বড়ো) 

❑আন্টার্কটিকার প্রথম মানুষের পদার্পণ ——–1821 সালে। 

❑আন্টার্কটিকায় প্রথম পদর্পন কারী ব্যক্তি—–জন ডেভিস (সিল মাছ ধরতে এসেছিলেন) ❑আন্টার্কটিকার ট্রান্স আন্টারটিক মাউন্টেন আন্টার্কটিকাকে প্রায় সমান দুটি ভাগে আড়াআড়ি ভাবে ভাগ করেছে। 

❑1911 সালে অ্যামসন্ড (নরওয়ে) প্রথম আন্টার্কটিকার দক্ষিণ মেরুতে পৌঁছান। 

❑আন্টার্কটিকাকে অষ্ট্রেলিয়ার যমজ মহাদেশ বলা হয়। 

❑আন্টার্কটিকাতে গ্রীষ্মকালে একটি মাত্র নদী প্রবাহিত হয় — নদীটির নাম অ্যানেক্স। 

❑আন্টার্কটিকা ভ্রমনকারী প্রথম ভারতীয়—–রামচরণ 

❑আন্টার্কটিকা ভ্রমনকারী প্রথম ভারতীয় মহিলা—– সুদিপ্তা সেনগুপ্তা (1983) 

❑আন্টার্কটিকা অভিযানে ভারতীয় নেতৃত্ব দিচ্ছেন—– ডঃ শহিদজহর কাশী (1981-82) 

❑আন্টার্কটিকায় অবস্থিত ভারতীয় গবেষণা কেন্দ্র—– 

            ❍দক্ষিণ গঙ্গোত্রী (1984) 

            ❍মৈত্রী (1987) ❍ভারতী (2012) 

❑আন্টার্কটিকায় অবস্থিত পৃথিবীর শীতলতম স্থান —– রাশিয়ার ভস্টক (গবেষণা কেন্দ্র)। এখানকার উষ্ণতা—- — 89.2°C 

❑আন্টার্কটিকায় অবস্থিত অষ্ট্রেলিয়ার গবেষণা কেন্দ্র————CASEY

❑আন্টার্কটিকা মহাদেশের তিনদিকে অবস্থিত জলভাগ——-

        ❍আটলান্টিক মহাসাগর

        ❍ভারত মহাসাগর

        ❍প্রশান্ত মহাসাগর

❑আন্টার্কটিকা থেকে ভারত আসতে গেলে  উত্তর দিকে যেতে হবে।

❑আন্টার্কটিকা থেকে যে কোনো স্থানে যেতে হলে উত্তর দিকে যেতে হবে।

❑আন্টার্কটিকার সবথেকে কাছের মহাদেশ —– দক্ষিণ আমেরিকা

❑আন্টার্কটিকায় প্রথম ওজনহোল এর আবিস্কার হয়।

❑ ভারতের গবেষণা কেন্দ্র মৈত্রীতে গ্রীন হাউস এর মাধ্যমে উদ্ভিদ উৎপাদনের প্রচেষ্টা চালাচ্ছে।

আমাদের যে কোনো E-Book সরাসরি WhatsApp এর মাধ্যমে কিনতে বা কোনো সমস্যা হলে নিচের বটনে ক্লিক করে মেসেজ করুন -

Our Student's Success

Item added to cart.
0 items - 0.00
× close ad